বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০১৯

POST NO.34 টারজান গথাম কমিক্স ১ম সংখ্যা



২০০০ সাল নাগাদ গথাম কমিক্সের সুপারম্যান, ব্যাটম্যান, স্পাইডারম্যান এবং টারজান এর চারটি করে কমিক্স প্রকাশিত হয়। কমিক্সগুলি খারাপ না হলেও অনুবাদের মান ছিল যথেষ্ট খারাপ। তাই মাত্র চারটি সংখ্যা প্রকাশিত হয়। এছাড়াও বড় আকারে সুপারম্যান ও ব্যাটম্যানের কিছু সংখ্যা প্রকাশিত হয়।

এই কমিক্সে টারজানের সঙ্গে এক বিশালাকার দানবের লড়াই হয়। টারজান হয়তো পেরে উঠত না তার সঙ্গে, যদি না সেই দানবের মধ্যে "মানবিকতার" কিছু লেশমাত্র থাকত।




পড়ুন টারজান গথাম সংখ্যা ১: মৃত্যু আমার ভাই 


আশা করি গল্পটি সবার ভালো লাগবে।  

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯

POST NO.33 ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান-ডওন অব জাস্টিস সিরিজ (৪)


আজ এই সিরিজের চতুর্থ পর্ব দিলাম। পঞ্চম পর্বটি  ডওন অব জাস্টিস সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার পর প্রকাশিত হয়।  সেটি খুব তাড়াতাড়ি অনুবাদ করে আপনাদের সকলের জন্য নিয়ে আসবো।

ডাউনলোড করুন 

আমার ফেসবুক পেজে এখন প্রতি সোম-শুক্র আর্চি কমিক্স(আনন্দমেলা ও কমিক ওয়ার্ল্ড থেকে), শনিবার চিন্টু-পিন্টু ও দলবল(BILLY & BUDDY), সানডে- funডে(বিবিধ হাসির কমিক্স, নিজস্ব অনুবাদ এবং কমিক ওয়ার্ল্ড থেকে)  দেওয়া হচ্ছে। অবশ্যই পেজটি ঘুরে আসবেন  

আমার এই প্রচেষ্টা আশা করি সকলের ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।  

বুধবার, ১ মে, ২০১৯

POST NO.32 ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান-ডওন অব জাস্টিস সিরিজ (৩)

অনেক বছর পর মা'কে সঙ্গে করে একটু বেরিয়ে এলাম পুরী থেকে... পোস্টাতে তাই একটু দেরি হল। সাংঘাতিক গরম এখন ওখানে(কলকাতার কাছে কিছুই নয়), তবু তার মধ্যে বেশ মজায় কাটলো দিনগুলো।

বন্ধুদের জন্য আজ নিয়ে এলাম ডওন অব জাস্টিস সিরিজটির তৃতীয় পর্ব:


 ডাউনলোড করুন 

অনুবাদ সংক্রান্ত যে কোনো পরামর্শ থাকলে নির্দ্বিধায় জানাতে পারেন, চেষ্টা করবো ভুল-ত্রুটি শোধরাবার। ধন্যবাদ  

বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০১৯

POST NO. 29 ডনাল্ড ডাক-ইউনিভার্সাল অলিম্পিক

বন্ধুরা!সবাই কেমন আছেন ? আমি আবার হাজির হলাম আপনাদের সামনে।। আজ থাকছে "ডিজনী জুনিয়ার সিরিজ " থেকে নেওয়া "ডনাল্ড ডাক : ইউনিভার্সাল অলিম্পিক কমিকটি।
ডনাল্ডকে নিয়ে নতুন করে আর কিছুই বলার নেই।
মজা ও হুল্লোড় মাখা কমিকটি পড়ূন নিচের link থেকে।ডাউনলোড করে
ডনাল্ড ডাক

সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০১৯

POST NO. 28 এইচ.।পি.লাভক্রাফট এর "দ্য স্ট্রেঞ্জার"

বন্ধুরা!নিয়ে এলাম লাভক্রাফট এর কাহিনি "দ্য আউটসাইডার অবলম্বনে পরিবেশিত এই কমিকটি।
মূল কাহিনিটি লাভক্রাফট লেখেন ১৯২১ সালের মার্চ থেকে অগষ্ট মাসের মধ্যে।।এটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়  "Weird Tales" পত্রিকার  ১৯২৬ সালে।
 ["The Outsider" combines horrorfantasy, and gothic fiction to create a nightmarish story, containing themes of loneliness, the abhuman(Abhuman is a term used to distinguish a separation from normal human existence. This is different from inhuman, which typically connotes an ethical or moral separation from others.
The term was used by William Hope Hodgson in his novel The Night Land and his Carnacki stories.[1][2][3] Similar concepts, although not the term itself, also appear in the works of Arthur Conan Doyle, Rudyard Kipling, and Bram Stoker among other notable American and British authors.[4]), and the afterlife. Its epigram is from John Keats' 1819 poem "The Eve of St. Agnes".]
উইকিপিডিয়া থেকে
কাহিনিটির মূল প্রচ্ছদ



                এখান থেকে ডাউনলোড করুন

POST NO. 27 হী-ম্যান ব্রহ্মান্ডের অধিপতি-"রক্ষাকারী বন্ধু"

বন্ধুরা! আজকে আবার হাজির হলাম আপনাদের কাছে হী-ম্যানের এই কমিক্সটি নিয়ে।।কিছু ব্যক্তিগত কারণ বশতঃ পোষ্ট দিতে দেরী হলো।।
এবার আসি আসল কথায়।আমি ও আমার ব্লগার বন্ধু স্বাগত দত্ত বর্মন -এর ইচ্ছে,Mattel থেকে প্রকাশিত হী-ম্যান-এর (বাংলা অনুবাদে অপ্রকাশিত) কমিক্স গুলিকে বাংলায় অনুবাদ করে আপনাদের সামনে হাজির করা।সেই লক্ষ্য পূরণের জন্যে আমি এর আগেও দুটি কমিক্স দিয়েছি এই ব্লগে।।সেটা আপনারা আগের পোষ্ট এ পেয়ে যাবেন।(lebel দেখুন)।
আজ থাকলো এই তিন নম্বর কমিক্সটি।এর পরে আরও আসবে এক এক করে।কিন্তু একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে।আমার একার পক্ষে এই কর্মযজ্ঞ সমাধা করা কঠিন  হলেও অসম্ভব নয়! আমি যত দ্রুত পারি পোষ্ট করার চেষ্টা করবো।আপনারা আমার পাশে থাকুন।ধন্যবাদ।

                           ডাউনলোড করুন
          কেমন লাগলো অনুবাদ,সেটা কমেন্ট বক্স-এ অবশ্যই জানাবেন।আমি উৎসাহ পাবো। 

বুধবার, ৬ মার্চ, ২০১৯

POST NO.26 এইচ.।পি. লাভক্রাফট-এর "দ্য উইন্ডো

বন্ধুরা,আজকে আপলোড করলাম এইচ .পি লাভক্রাফট-এর লেখা একটি কবিতা!
আরে না না,ঘাবড়াবেন না।আজকে থাকছে একটি কমিক্স।আসলে এই কমিক্সটি লাভক্রাফট-এর একটি কবিতা থেকে করা হয়েছে।। কবিতার নাম "দ্য উইন্ডো"
কবিতাটি তিনি লেখেন অনেক ছোট বেলায়।যখন তিনি তাঁর ঠাকুর্দার সাথে থাকতেন।ছোট থেকেই লাভক্র্যাফট-এর অতিপ্রাকৃত ও আঁধারে ঘেরা রহস্য নিয়ে খুব উৎসাহ ছিল।এই কবিটাটি তার প্রমাণ।

কবিতাটির কমিক রূপায়ন করেছেন রিচার্ড করবিন।আর বাংলা অনুবাদ করেছেন আমার ভাতৃপ্রতিম  বন্ধু লুৎফুল কাইজার।

                                             প্রচ্ছদটি বানালাম
লাভক্রাফট-এর লেখা মূল কবিতাটি

   এখান থেকে ডাউনলোড করুন



শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০১৯

POST NO.25 ফ্ল্যাশ গর্ডন মঙ্গোতে মহারণ -১

বন্ধুরা, আজ নিয়ে এলাম ফ্ল্যাশ গর্ডন-এর এই কমিক্সটি।দুই পর্বে বিভক্ত কাহিনিটির,আজ থাকলো প্রথম পর্ব।


ফ্ল্যাশ গর্ডন নিয়ে নতুন করে আপনাদের কাউকেই আর কিছু বলার নেই।ইন্দ্রজাল কমিক্স বা সংবাদ পত্রের ষ্ট্রিপ্স-এর দৌলতে,এই মহাজাগতিক নায়ককে আমরা সবাই চিনি।। ১৯৭৪ সালের৭ই জানুয়ারী কমিক্সের দুনিয়ায় সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে এই নায়ক। যাকে ভেবেছিলেন ও সার্থক রূপ দিয়েছিলেন আলেকজান্ডার গিলেসপী রেমন্ড [অ্যালেক্স রেমন্ড] (২'রা অক্টোবর ১৯০৯-৬ই সেপ্টেম্বর ১৯৫৬) স্বয়ং।

অ্যালেক্স রেমন্ড
পৃথিবীবাসী ফ্ল্যাশ,তার বান্ধবী ডেল আর্ডেন আর বন্ধু ডক্টর জারকভের সাথে কেন আর কী ভাবে লাল গ্রহ মোঙ্গোতে গেছিল,সে আমরা সবাই জানি। মোঙ্গোর ক্রুর সম্রাট মিং "দ্য মার্সিলেস"-এর সাথে তাদের দ্বৈরথ আমাদের রোমাঞ্চিত করেছে বারে বারে।
আজকের এই কমিক্সটিতে থাকছে,মোঙ্গোতে রাজকুমার বারিণের দ্বারা আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গিয়ে কী ভাবে ফ্ল্যাশ জড়িয়ে পড়লো দুঃসাহসিক অ্যাডভেঞ্চারে-সেই কাহিনি।
এখানে মিং-এর কন্যা রাজকুমারী আজুরাকে দেখা যাবে এক অন্য ভূমিকায়।
১৯৯৫ সালে মারভেল কমিক্স তাদের "সিলেক্ট" সিরিজে এই কাহিনিটি দুই পর্বে প্রকাশ করে।।লেখক ছিলেন আমেরিকান লেখক ও ইলাষ্ট্রেটার মার্ক শ্ল্যুজ (জন্ম ৭ই জুন,১৯৫৫) এবং ছবি এঁকেছিলেন বিখ্যাত শিল্পী আলফানসো(আল)উইলিয়ামসন।(১২ই মার্চ ,১৯৩১-১২ই জুন ২০১০)।

আল উইলিয়ামসন 





ডাউনলোড করুন মঙ্গোতে মহারণ ১ম পর্ব 

বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO.24 টুম্ব রেইডার-অমূল্য সম্পদ


বন্ধুরা,আজকে নিয়ে এলাম আপনাদের জন্যে,লারা ক্রফট টুম্ব রেইডার সিরিজের এই কমিক্সটি।সম্ভবত:এখনও পর্যন্ত এই সিরিজের কোনো বই বাংলায় অনূদিত হয়নি।তাই আমি চেষ্টা করলাম এই কমিক্সটিকে বাংলায় অনুবাদ করার।

কমিক্সটির যে জিনিসটা আমাকে সব থেকে বেশী আকর্ষণ করেছে,সেটা হলো-বিখ্যাত চিত্রশিল্পী জো জুসকো-এর আঁকা রিয়্যালিষ্টিক ডিটেইল ড্রয়িং।
জুসকো বরাবরই আমাদের শিহরীত করেছেন তাঁর অনবদ্য তুলির টানে।
শিল্পী জো জুসকো
জুসকো,১৯৫৯ সালের ১লা সেপ্টেম্বর আমেরিকায় জন্মগ্রহণ করেন।১৯৯২ সালে তিনি মার্ভেল কমিক্স-এর সাথে যুক্ত হন।তার পর থেকেই তাঁর ভাগ্য বদলে যায়।একে একে ভ্যাম্পিরেল্লা,কোনান,বারসুম সিরিজ,টারজান সিরিজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পত্র পত্রিকার কভারের ছবি তিনিই আঁকতেন।এখনও পুরো দমে আঁকছেন।তিনি কিছু পাল্প ম্যাগাজিনের জন্যেও ইলাষ্ট্রেশান করেছেন।তাঁর আঁকা হিরো কার্ডস গুলো আজও কমিক ফ্যানদের কালেকশানের জিনিস।তিনি টুম্ব রেইডার সিরিজের এই একটি কমিক্সকে নিজের চিত্রশৈলীতে সাজিয়েছিলেন,২০০০ সালে।
নীচে,জুসকোর সৃষ্টির কিছু নমুনা দিলাম..........














             নীচের  link  থেকে ডাউনলোড করুন

https://www.mediafire.com/file/dn83g31xwuhvny1/TOMB_RAIDER_%2528BENGALI%2529-Partho.pdf/file

বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO. 23 ফ্যান্টম- ডেভিলের পূর্বপুরুষের গল্প- "নেকড়ের কান্না"

বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই?আশা করি ভালোই আছেন।আজ আন্তর্জাতিক মহান ভাষা দিবস।তবে, আন্তর্জাতিকতার তকমা দিলেও এই দিনটা ইতিহাসে কিন্তু শুধুমাত্র বাঙ্গালী জাতির গর্বের দিন।কারণ,বাংলা ভাষা নিয়ে বাংলাদেশে ঘটা এমন রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম পৃথিবীর আর কোনো দেশে ঘটেনি।বা বলা যায় ভাষা নিয়ে এমন বিদ্রোহ,বিশ্বের আর কোনো দেশে হয়নি।শত শত ভাই/বোনেদের রক্তে রঞ্জিত আজকের এই দিন।দুঃখের বিষয় আমরা ক্রমশঃ আমাদের মাতৃভাষাকে ভুলে যাচ্ছি।তার জায়গায় গ্রহণ করে নিচ্ছি বৈদেশিক ভাষা।কিন্তু আমি আমার মায়ের ভাষাকে কী ভাবে ভুলি ? আমি একজন অনুবাদক।বাংলা ভাষায় কমিক্স অনুবাদ করি।যাতে আপনারা বাংলা ভাষায় বিদেশী কমিক্স পড়তে পারেন।এটা আমার দায়িত্ব।এটা আমাদের দায়িত্ব-যে,আমরা যতই আমাদের কর্মসূত্রের কারণে বৈদেশিক ভাষাকে গ্রহণ করি না কেন,নিজের মাটির ভাষা নিজের বাংলা ভাষাকে না ভুলি। 

আজ এই শুভদিনে আপনাদের জন্যে নিয়ে এলাম Wolf Publishing(সম্পাদকীয় কার্য্যালয় লন্ডনের বার্নিংহাম শহর) থেকে প্রকাশিত একটি ফ্যান্টম কমিক্স, সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায়। এর আগে একই প্রকাশনীর "কোলোসাস" গল্পটি ব্লগে দিয়েছিলাম।
Wolf  Publishing সংস্থা ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ফ্যান্টমের মাত্র  ৯ টি সংখ্যা প্রকাশ করে। তারপরে বাণিজ্যিক প্রতিকূলতার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। ফ্যান্টমের এই কাহিনি গুলি কিন্তু লি-ফকের নয়, বরং প্রতি সংখ্যার জন্যে গল্পগুলি লিখেছিলেন আলাদা আলাদা লেখক, চিত্রাঙ্কণও আলাদা আলাদা শিল্পীর। 
আজকের কমিক্সটি wolf issue#6 The Winter Of the Wolf”( Fantomen Nr.15 1992)-এর বঙ্গানুবাদ। এছাড়াও গল্পটি Frew issue 1032 তে প্রকাশিত হয় Wolf এর বইটির প্রচ্ছদ শিল্পী - মাইক কলিন্স, গল্প- সাভার আরনেস; কমিক্স শিল্পী- সিজার স্পাডারি।

প্রতিমাসে বেরোনো এই সংখ্যাগুলি ছিল ৩৬ পাতার আর পুরোটাই রঙ্গীন।এই উদ্যোগের পেছনে থাকা কলাকুশলীরা নিজেদের পরিচয় দিতেন “Team Fantomen” নামে।
  
 ডেভিলের পূর্বপুরুষের গল্প- "নেকড়ের কান্না"
                           


নীচের link থেকে ডাউনলোড করুন

আমার এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা



কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। 

সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO. 22 রোমাঞ্চ কমিক্স -০১

আমি কমিক্স অনুবাদ করছি অনেকদিন হয়ে গেল।প্রথমদিকে খেলার ছলেই করতাম।তখন আমার এই ব্লগ ছিল না।তাই আমি আমার অনুবাদ গুলোকে প্রকাশ করতে পারিনি।এর পরে আমি ফেসবুকে একটা পেজ বানলাম।সেখান থেকে অনেকের সাথে আলাপ হলো।এর পরে যা যা কমিক্স অনুবাদ আমি করেছি,তা অবাণিজ্যিক ভাবে অনেক পত্রপত্রিকা ও ওয়েব ম্যাগ-এ প্রকাশিত হয়েছে।যার পথ চলা শুরু হয়েছিল, 'বুক ফার্ম'-এর কর্ণধার শ্রী শান্তনু ঘোষ দাদা'র হাত ধরে।আমার অনূদিত কমিক্স প্রথম ছাপা হয়,'কমিক্স ও গ্রাফিক্স-২ 'পত্রিকায়।তারপর থেকে একে একে অয়ন রাহা দা'র হাত ধরে 'ঝিল মিল' পত্রিকা,ভাতৃপ্রতিম সৌমলেন্দু'র ' অদ্ভূতুড়ে' পত্রিকা ,সন্তু বাগ দাদা'র "কল্পবিশ্ব -ওয়েব ম্যাগ" ইত্যাদিতে।তাঁরা আমাকে আবার সুযোগ দিলে আমি আবার তাঁদের জন্যে কিছু করার সুযোগ পাবো।

যাই হোক,আমার একদম শুরুর কাজ গুলো ধামা চাপা পড়ে গেছিল।তাই ভাবলাম এগুলোকে আলোয় আনি।এই ধরণের অনুবাদ কমিক্সের সংখ্যা আপাতত ২০ এর বেশী।আমি এই ভাবে প্রতি সংকলনে ৪ টি করে কমিক্স দেব।আজ থাকলো আমার সেই প্রচেষ্টার প্রথম দলিল।


                                 
                                    নীচের Link থেকে ডাউনলোড করুন-
 http://www.mediafire.com/file/795zwap2s9d9di2/ROMANCHO+COMICS+%28COMIC+ONUBAD%29.cbr

POST NO. 21 লরেল আর হার্ডি- সমুদ্র ভ্রমণ


স্ল্যাপষ্টিক কমেডি(যাতে আছে প্রবল হাস্যরস ও হিউমার)-এর ইতিহাসে এমন কয়েক জনের 
নাম রয়েছে যাঁরা সময়ের পরীক্ষায় দাঁড়িয়েছেন।এঁনারা কয়েক প্রজন্মের পর প্রজন্ম থেকে শুরু করে আধুনিক হাস্যরসের জন্য আজও সমাদৃত।এঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ষ্ট্যান লরেল এবং অলিভার হার্ডি।
আর্থার ষ্ট্যানলী জেফারসন
 (ষ্ট্যান লরেল),১৮৯০ সালের ১৬ই জুন ল্যাঙ্কশায়ারের আলভাসটনে জন্ম গ্রহণ করেন।তিনি একাধারে যেমন ছিলেন কৌতূকাভিনেতা অন্য দিকে ছিলেন লেখক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা।তিনি “ফ্রেড কার্নোস আর্মি” নামক নাট্য দলে কাজ করতেন।যেখানে তিনি চার্লি চ্যাপলিনের চরিত্রে অভিনয় করতেন।লরেল নিজের ফিল্ম ক্যারিয়ার শুরু করেন ১৯১৭ সালে।১৯৫৮ সাল পর্যন্ত তিনি তাঁর ‘ননসেন্সিক্যাল’ কমেডির মাধ্যমে সারা দুনিয়াকে হাসিয়ে গেছেন।১৯৬১ সালে তাঁকে ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পুরষ্কারে সম্মাণিত করা হয়।প্রসঙ্গতঃ উল্ল্যেখ্য তিনি এক প্রবাদ প্রতীম অভিনেতা অলিভার হার্ডির সাথে জুটি বাঁধেন তাঁদের এক সাথে প্রথম ছবি ছিল “দ্য লাকি ডগ”(১৯২১)।২৩শে ফেব্রুয়ারী ১৯৬৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান লরেল!

অলিভার নরভেল হার্ডি,১৮ই জানুয়ারী ১৮৯২ সালে জর্জিয়ার হারলেম শহরে জন্ম  গ্রহণ করেন।তিনি ছিলেন একজন নামজাদা আমেরিকান কৌতূকাভিনেতা।১৯২১ থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত তিনি কিছু নির্বাক ছবিতে কাজ করেন।অলিভার মোট ১০৭ টি ছবিতে,লরেলের সাথে জুটি বেঁধে ছিলেন।এর পাশাপাশি তিনি কিছু ক্যামিও চরিত্রেও অভিনয় করতে থাকেন।১৯১৪ সালে তিনি পরিচালনা  করেন “আউট উই  ড্যাড”।সেই সময়ে তিনি নিজেকে “বেব হার্ডি “ বলা পছন্দ করতেন।অত্যাধিক ধূম্রপান ও স্থূলকায় শরীরের কারণে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন ১৯৫৪ সালে।এর পরে টার্মিনাল ক্যানসারের ফলে তাঁর ওজন দ্রুত কমতে থাকে।১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ এই এক বছরে একাধিক ষ্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে তিনি কোমায় চলে যান।এবং শেষে ৭ই আগষ্ট ১৯৫৭ সালে ৬৫ বছর বয়সে সেরিব্রাল থ্রম্বোসিসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।লরেল সেই সময়ে নিজেও খুব অসুস্থ ছিলেন,তাই হার্ডির শেষ কৃত্যে যেতে পারেননি।দুঃখ করে বলেছিলেন “ Babe Would Understand”। নানা দেশে এই জুটি নানা নামে পরিচিত হলেও,আমাদের ভারতে এঁরা মারাঠী ভাষায় “Jaadya Aani Radya (जाड्या आणि रड्या) (Stout and Worrywart)”নামে পরিচিত।

                             নীচের link থেকে উনলোড করুন কমিক্স
http://www.mediafire.com/file/62t5c6ah46iv800/LAUREL+aar+HARDY+%28SOMUDRE+BHROMON%29.pdf

                                                                                                                                                 

POST NO. 20 কম্যান্ডার ষ্টীল

বাংলা ভাষায় প্রথমবার এলো কম্যান্ডার ষ্টীল!এতে আছে দুটি Action Packed কাহিনি।



নীচের Link থেকে ডাউন লোড করুন
http://www.mediafire.com/file/ld54o97alfmy5pm/COMMANDER+STEEL.pdf

POST NO. 19 হী ম্যান- ব্রহ্মান্ডের অধিপতি-কেলডরের সন্ধানে

১৯৮৬ সাল থেকে প্রকাশিত ম্যাটেল এর হী-ম্যান মিনি কমিক্স সিরিজের বেশীর ভাগ কাহিনি ডায়মন্ড কমিক্স-এ বেরিয়েছে।কিন্তু কিছু গল্প ডায়মন্ডড কমিক্স বের করেনি।আমার লক্ষ্য সেই সব অপ্রকাশিত (ভারতীয় ভাষায়)কাহিনি গুলিকে বাংলায় অনুবাদ  করে আমার ব্লগে প্রকাশ করা!আজ থাকলো হী ম্যান-এর এই কমিক্স টি আমার বন্ধুদের জন্যে!

                                নীচের link থেকে ডাউনলোড করুন
                http://www.mediafire.com/file/0g8n35il5pqdban/HE-
                    MAN+%28KELDORER+SONDHANE%29.pdf

রবিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO. 18 কালো বিছে-০২ "নিষ্পাপ ডাইনী"

বন্ধুরা,আমি আজকে আবার হাজির হলাম কালো বিছে(Skorpio) সিরিজের আর একটি কমিক্স নিয়ে।এর আগের কমিক্সটির বাংলা অনুবাদ আপনাদের কাছে ধণাত্মক ভাবে গৃহীত হয়েছে।আর তাই আমি খুব আনন্দিত ও আপ্লুত।আপনাদের এই ভালোবাসা আমাকে আগামীতে পথ চলার রসদ যোগাবে।এই সিরিজের বাকী সব কমিক্স পাবেন শুধু মাত্র আমার এই ব্লগে।
চিত্র শিল্পী আর্নেষ্টো গার্সিয়া সেইজাস
নিজের ষ্টুডিয়োয় সৃষ্টিতে মগ্ন শিল্পী 
আজ আমি এই কমিক্স সিরিজের চিত্র শিল্পী আর্গানেষ্টো গার্সিয়া সেইজাস সম্পর্কে দুচার কথা আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো। আর্নেষ্টো সেইজাসের জন্ম ১৯৪১ সালের পয়লা জুন।তিনি জন্মেছিলেন বুয়েনস এয়ারস এর রামোস মেজিয়া শহরে। মাত্র ১৭ বছর বয়সে কমিক আঁকায় সেইজাসের হাতেখড়ি হয়।তাঁর অঙ্কিত প্রথম কমিক চরিত্রটি চিল,"বিলি ও জ শ"।এই কমিক্সটি প্রথম প্রকাশিত হয় আর্জেন্টিনার কমিক পত্রিকা "টোটেম"-এ।এরপর ধীরে ধীরে তিনি পাকাপাকি ভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন পেশাদার কমিক্স শিল্পী ও এক দক্ষ ইলাষ্ট্রেটার হিসেবে।১৯৫৮ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত তিনি যুক্ত ছিলেন "বুকানেরোস" নামে একটি পত্রিকার  সাথে। কার্টুনিষ্ট হিসেবে।১৯৭০ সালের শেষের দিকে গার্সিয়া চুক্তি বদ্ধ হন বিখ্যাত "কলম্বিয়া ষ্টুডিও"র সাথে।রবিন ঊড-এর কাহিনি অবলম্বনে তিনি আঁকতে শুরু করেন রোম্যান্টিক কমিক চরিত্র 'হেলেনা'।১৯৭৭ সাল থেকে তিনি রে কলিন্স এর সাথে জুটি বেঁধে আঁকতে শুর করেন 'স্করপিও ' কমিক।১৯৮৭ সাল থেকে নিজ খরচে "এল ক্ল্যারিন" সংবাদ পত্রের জন্যে আঁকতে থাকেন কার্লোস ট্রিলো রচিত এরোটিক কমিক্স স্ট্রিপ 'এল নেগরো ব্ল্যাঙ্কো'(যা পরে নাম পরিবর্তন করে হয়ে যায় 'ফ্লপি'), ভিভিয়ানা সেন্ট্রোল রচিত 'লা নেশিয়ন ',মাইক ব্র্যান্ডো রচিত 'লা প্রেনসা' ইত্যাদি কমিক্সগুলি।২০০৭ সালে  তিনি প্রথম আঁকেন 'টেক্স ঊইলার' কে নিয়ে কমিক্স 'পলিজিয়া অ্যাপাচে'।পাঠক মহলে সমাদৃত এই কমিক্স চরিত্রটির কান্ডকারখানা এখনও নিয়মিত ভাবে বেরুচ্ছে।
গার্সিয়াকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারী ফিল্ম তৈরী হয়েছিল



আজ এই পর্যন্তই থাক।বাকী কথা আগামী পোষ্টে হবে।
নীচের link থেকে Doenload করুন
http://www.mediafire.com/file/y9la23qaiflpl8w/KALO+BICHE+-02+%28PARTHO%29.pdf
গত পোষ্টে আমি ভুল করে রঞ্জন দা'র পদবী 'গঙ্গোপাধ্যায়' এর বদলে লিখে ফেলেছিলাম ছিলাম 'বন্দ্যোপাধ্যায়'।এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্যে আমি দুঃখীত!