বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO. 23 ফ্যান্টম- ডেভিলের পূর্বপুরুষের গল্প- "নেকড়ের কান্না"

বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই?আশা করি ভালোই আছেন।আজ আন্তর্জাতিক মহান ভাষা দিবস।তবে, আন্তর্জাতিকতার তকমা দিলেও এই দিনটা ইতিহাসে কিন্তু শুধুমাত্র বাঙ্গালী জাতির গর্বের দিন।কারণ,বাংলা ভাষা নিয়ে বাংলাদেশে ঘটা এমন রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম পৃথিবীর আর কোনো দেশে ঘটেনি।বা বলা যায় ভাষা নিয়ে এমন বিদ্রোহ,বিশ্বের আর কোনো দেশে হয়নি।শত শত ভাই/বোনেদের রক্তে রঞ্জিত আজকের এই দিন।দুঃখের বিষয় আমরা ক্রমশঃ আমাদের মাতৃভাষাকে ভুলে যাচ্ছি।তার জায়গায় গ্রহণ করে নিচ্ছি বৈদেশিক ভাষা।কিন্তু আমি আমার মায়ের ভাষাকে কী ভাবে ভুলি ? আমি একজন অনুবাদক।বাংলা ভাষায় কমিক্স অনুবাদ করি।যাতে আপনারা বাংলা ভাষায় বিদেশী কমিক্স পড়তে পারেন।এটা আমার দায়িত্ব।এটা আমাদের দায়িত্ব-যে,আমরা যতই আমাদের কর্মসূত্রের কারণে বৈদেশিক ভাষাকে গ্রহণ করি না কেন,নিজের মাটির ভাষা নিজের বাংলা ভাষাকে না ভুলি। 

আজ এই শুভদিনে আপনাদের জন্যে নিয়ে এলাম Wolf Publishing(সম্পাদকীয় কার্য্যালয় লন্ডনের বার্নিংহাম শহর) থেকে প্রকাশিত একটি ফ্যান্টম কমিক্স, সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায়। এর আগে একই প্রকাশনীর "কোলোসাস" গল্পটি ব্লগে দিয়েছিলাম।
Wolf  Publishing সংস্থা ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ফ্যান্টমের মাত্র  ৯ টি সংখ্যা প্রকাশ করে। তারপরে বাণিজ্যিক প্রতিকূলতার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। ফ্যান্টমের এই কাহিনি গুলি কিন্তু লি-ফকের নয়, বরং প্রতি সংখ্যার জন্যে গল্পগুলি লিখেছিলেন আলাদা আলাদা লেখক, চিত্রাঙ্কণও আলাদা আলাদা শিল্পীর। 
আজকের কমিক্সটি wolf issue#6 The Winter Of the Wolf”( Fantomen Nr.15 1992)-এর বঙ্গানুবাদ। এছাড়াও গল্পটি Frew issue 1032 তে প্রকাশিত হয় Wolf এর বইটির প্রচ্ছদ শিল্পী - মাইক কলিন্স, গল্প- সাভার আরনেস; কমিক্স শিল্পী- সিজার স্পাডারি।

প্রতিমাসে বেরোনো এই সংখ্যাগুলি ছিল ৩৬ পাতার আর পুরোটাই রঙ্গীন।এই উদ্যোগের পেছনে থাকা কলাকুশলীরা নিজেদের পরিচয় দিতেন “Team Fantomen” নামে।
  
 ডেভিলের পূর্বপুরুষের গল্প- "নেকড়ের কান্না"
                           


নীচের link থেকে ডাউনলোড করুন

আমার এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা



কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। 

সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯

POST NO. 22 রোমাঞ্চ কমিক্স -০১

আমি কমিক্স অনুবাদ করছি অনেকদিন হয়ে গেল।প্রথমদিকে খেলার ছলেই করতাম।তখন আমার এই ব্লগ ছিল না।তাই আমি আমার অনুবাদ গুলোকে প্রকাশ করতে পারিনি।এর পরে আমি ফেসবুকে একটা পেজ বানলাম।সেখান থেকে অনেকের সাথে আলাপ হলো।এর পরে যা যা কমিক্স অনুবাদ আমি করেছি,তা অবাণিজ্যিক ভাবে অনেক পত্রপত্রিকা ও ওয়েব ম্যাগ-এ প্রকাশিত হয়েছে।যার পথ চলা শুরু হয়েছিল, 'বুক ফার্ম'-এর কর্ণধার শ্রী শান্তনু ঘোষ দাদা'র হাত ধরে।আমার অনূদিত কমিক্স প্রথম ছাপা হয়,'কমিক্স ও গ্রাফিক্স-২ 'পত্রিকায়।তারপর থেকে একে একে অয়ন রাহা দা'র হাত ধরে 'ঝিল মিল' পত্রিকা,ভাতৃপ্রতিম সৌমলেন্দু'র ' অদ্ভূতুড়ে' পত্রিকা ,সন্তু বাগ দাদা'র "কল্পবিশ্ব -ওয়েব ম্যাগ" ইত্যাদিতে।তাঁরা আমাকে আবার সুযোগ দিলে আমি আবার তাঁদের জন্যে কিছু করার সুযোগ পাবো।

যাই হোক,আমার একদম শুরুর কাজ গুলো ধামা চাপা পড়ে গেছিল।তাই ভাবলাম এগুলোকে আলোয় আনি।এই ধরণের অনুবাদ কমিক্সের সংখ্যা আপাতত ২০ এর বেশী।আমি এই ভাবে প্রতি সংকলনে ৪ টি করে কমিক্স দেব।আজ থাকলো আমার সেই প্রচেষ্টার প্রথম দলিল।


                                 
                                    নীচের Link থেকে ডাউনলোড করুন-
 http://www.mediafire.com/file/795zwap2s9d9di2/ROMANCHO+COMICS+%28COMIC+ONUBAD%29.cbr

POST NO. 21 লরেল আর হার্ডি- সমুদ্র ভ্রমণ


স্ল্যাপষ্টিক কমেডি(যাতে আছে প্রবল হাস্যরস ও হিউমার)-এর ইতিহাসে এমন কয়েক জনের 
নাম রয়েছে যাঁরা সময়ের পরীক্ষায় দাঁড়িয়েছেন।এঁনারা কয়েক প্রজন্মের পর প্রজন্ম থেকে শুরু করে আধুনিক হাস্যরসের জন্য আজও সমাদৃত।এঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ষ্ট্যান লরেল এবং অলিভার হার্ডি।
আর্থার ষ্ট্যানলী জেফারসন
 (ষ্ট্যান লরেল),১৮৯০ সালের ১৬ই জুন ল্যাঙ্কশায়ারের আলভাসটনে জন্ম গ্রহণ করেন।তিনি একাধারে যেমন ছিলেন কৌতূকাভিনেতা অন্য দিকে ছিলেন লেখক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা।তিনি “ফ্রেড কার্নোস আর্মি” নামক নাট্য দলে কাজ করতেন।যেখানে তিনি চার্লি চ্যাপলিনের চরিত্রে অভিনয় করতেন।লরেল নিজের ফিল্ম ক্যারিয়ার শুরু করেন ১৯১৭ সালে।১৯৫৮ সাল পর্যন্ত তিনি তাঁর ‘ননসেন্সিক্যাল’ কমেডির মাধ্যমে সারা দুনিয়াকে হাসিয়ে গেছেন।১৯৬১ সালে তাঁকে ‘লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট’ পুরষ্কারে সম্মাণিত করা হয়।প্রসঙ্গতঃ উল্ল্যেখ্য তিনি এক প্রবাদ প্রতীম অভিনেতা অলিভার হার্ডির সাথে জুটি বাঁধেন তাঁদের এক সাথে প্রথম ছবি ছিল “দ্য লাকি ডগ”(১৯২১)।২৩শে ফেব্রুয়ারী ১৯৬৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান লরেল!

অলিভার নরভেল হার্ডি,১৮ই জানুয়ারী ১৮৯২ সালে জর্জিয়ার হারলেম শহরে জন্ম  গ্রহণ করেন।তিনি ছিলেন একজন নামজাদা আমেরিকান কৌতূকাভিনেতা।১৯২১ থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত তিনি কিছু নির্বাক ছবিতে কাজ করেন।অলিভার মোট ১০৭ টি ছবিতে,লরেলের সাথে জুটি বেঁধে ছিলেন।এর পাশাপাশি তিনি কিছু ক্যামিও চরিত্রেও অভিনয় করতে থাকেন।১৯১৪ সালে তিনি পরিচালনা  করেন “আউট উই  ড্যাড”।সেই সময়ে তিনি নিজেকে “বেব হার্ডি “ বলা পছন্দ করতেন।অত্যাধিক ধূম্রপান ও স্থূলকায় শরীরের কারণে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন ১৯৫৪ সালে।এর পরে টার্মিনাল ক্যানসারের ফলে তাঁর ওজন দ্রুত কমতে থাকে।১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ এই এক বছরে একাধিক ষ্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে তিনি কোমায় চলে যান।এবং শেষে ৭ই আগষ্ট ১৯৫৭ সালে ৬৫ বছর বয়সে সেরিব্রাল থ্রম্বোসিসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।লরেল সেই সময়ে নিজেও খুব অসুস্থ ছিলেন,তাই হার্ডির শেষ কৃত্যে যেতে পারেননি।দুঃখ করে বলেছিলেন “ Babe Would Understand”। নানা দেশে এই জুটি নানা নামে পরিচিত হলেও,আমাদের ভারতে এঁরা মারাঠী ভাষায় “Jaadya Aani Radya (जाड्या आणि रड्या) (Stout and Worrywart)”নামে পরিচিত।

                             নীচের link থেকে উনলোড করুন কমিক্স
http://www.mediafire.com/file/62t5c6ah46iv800/LAUREL+aar+HARDY+%28SOMUDRE+BHROMON%29.pdf

                                                                                                                                                 

POST NO. 20 কম্যান্ডার ষ্টীল

বাংলা ভাষায় প্রথমবার এলো কম্যান্ডার ষ্টীল!এতে আছে দুটি Action Packed কাহিনি।



নীচের Link থেকে ডাউন লোড করুন
http://www.mediafire.com/file/ld54o97alfmy5pm/COMMANDER+STEEL.pdf

POST NO. 19 হী ম্যান- ব্রহ্মান্ডের অধিপতি-কেলডরের সন্ধানে

১৯৮৬ সাল থেকে প্রকাশিত ম্যাটেল এর হী-ম্যান মিনি কমিক্স সিরিজের বেশীর ভাগ কাহিনি ডায়মন্ড কমিক্স-এ বেরিয়েছে।কিন্তু কিছু গল্প ডায়মন্ডড কমিক্স বের করেনি।আমার লক্ষ্য সেই সব অপ্রকাশিত (ভারতীয় ভাষায়)কাহিনি গুলিকে বাংলায় অনুবাদ  করে আমার ব্লগে প্রকাশ করা!আজ থাকলো হী ম্যান-এর এই কমিক্স টি আমার বন্ধুদের জন্যে!

                                নীচের link থেকে ডাউনলোড করুন
                http://www.mediafire.com/file/0g8n35il5pqdban/HE-
                    MAN+%28KELDORER+SONDHANE%29.pdf