দিনটা ছিল ১৯৩৪সালের ৭ই জানুয়ারী।আমেরিকার মানুষরা খবরের কাগজের ষ্ট্রিপ কমিক্সে দেখতে পেল,মাথায় শিকারী টুপি আর হাতে বন্দুক নিয়ে থাকা
এশিয়ার জঙ্গল চষে বেড়ানো নতুন এক শিকারী চরিত্রকে।তার নাম জিম ব্র্যাডলী।ডাক নাম “জঙ্গল জিম”।বন্ধু মহলে সে এই নামেই বেশী পরিচিত।
আচ্ছা,আপনারা নিশ্চই অ্যালেক্স রেমন্ড মহাশয়ের নাম শুনেছেন ? হ্যাঁ!ঠিক ধরেছেন ফ্ল্যাশ গর্ডন খ্যাত সেই নামজাদা ইলাষ্ট্রেটরের কথাই বলছি।তিনি এবং পাল্প ম্যাগাজিন এর সম্পাদক ডন মুর,দু’জনে মিলে সৃষ্টি করলেন মানসপুত্র হিসেবে এই শিকারীকে।জনপ্রিয়তায় যে,রেমন্ডের ফ্ল্যাশকেও ছাপিয়ে গেল।তাই পাঠকদের অনুরোধে ১৯৩৪ সালের ৭ই জানুয়ারী থেকেই খবরের কাগজে ষ্ট্রিপ কমিক্সে এক সাথে ফ্ল্যাশ ও জিমের অ্যাডভেঞ্চার ছাপা হতে লাগল।
অ্যালেক্স রেমন্ডের রেখায় 'Jungle Jim' চিত্রকাহিনির দুটি পাতা
ও!আর একটা কথা তো বলতেই ভুলে গেছি,এই চরিত্রটির নাম রেমণ্ড সাহেব নিজেই বেছে নিয়েছিলেন,নিজের ভাই জিম রেমণ্ডের নাম অনুসারে।
তবে কমিক্স সমালোচকদের একাংশের ধারণা, জিমের অ্যাডভেঞ্চার,দুনিয়ার আলো দেখতেই পেত না,যদি না বিখ্যাত সংস্থা কিং ফিচার সিন্ডিকেট এগিয়ে আসত।তারা এই সিরিজের যাবতীয় কার্যভার তদারকের কাজ অর্পণ করেছিল,টারজান কমিক চিত্রকার হাল ফস্টারের ওপরে।
Pulp যুগে চিত্রিত Jungle Jim চিত্রকাহিনির প্রচ্ছদ
জিমের কাহিনি গুলি যে শুধুমাত্র কমিক্সের পাতায় সীমাবদ্ধ ছিল তা কিন্তু নয়।জিমের অ্যাডভেঞ্চার নিয়ে তৈরী হয়েছিল অনেক রেডিও নাটক, টেলিভিশান সিরিজ এবং সর্বোপোরি হলিঊডের বিখ্যাত কিছু পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রও।সেখানে জিমের নাম ভূমিকায় ছিলেন টারজানের চরিত্রে অভিনয় করে বিখ্যাত হওয়া অলিম্পিকে সোনা জয়ী আমেরিকান সাঁতারু জনি ওয়াইজমুলার। জনি ওয়াইজমুলার অভিনীত একটি চলচ্চিত্রের পোষ্টার 'মার্ক অব দ্য গোরিলা' ছবির একটি দৃশ্যে Jungle Jim রূপী জনি ও গোরিলার পোশাকে সহ অভিনেতা।
এতক্ষণ তো বললাম অরণ্য জিম এর ইতিহাস।এবার পাঠকবৃন্দ আসুন জিমের একটি কমিক্স পড়া যাক।গল্পটি (Jungle Jim #19)আমার ভালো লেগেছে বলেই অনুবাদ করেছি। এবার সেটা আপনাদের কেমন লাগল তা Commnet না করলে তো বুঝতে পারব না।তাই গল্পটি পড়ুন comment করুন।পারলে Likeও দিন।
নীচের Link থেকে Download করুন
http://www.mediafire.com/file/ljtyo2vfcdn8jip/JUNGLE+JIM+ANDHAR+MANIK.zip
আচ্ছা,আপনারা নিশ্চই অ্যালেক্স রেমন্ড মহাশয়ের নাম শুনেছেন ? হ্যাঁ!ঠিক ধরেছেন ফ্ল্যাশ গর্ডন খ্যাত সেই নামজাদা ইলাষ্ট্রেটরের কথাই বলছি।তিনি এবং পাল্প ম্যাগাজিন এর সম্পাদক ডন মুর,দু’জনে মিলে সৃষ্টি করলেন মানসপুত্র হিসেবে এই শিকারীকে।জনপ্রিয়তায় যে,রেমন্ডের ফ্ল্যাশকেও ছাপিয়ে গেল।তাই পাঠকদের অনুরোধে ১৯৩৪ সালের ৭ই জানুয়ারী থেকেই খবরের কাগজে ষ্ট্রিপ কমিক্সে এক সাথে ফ্ল্যাশ ও জিমের অ্যাডভেঞ্চার ছাপা হতে লাগল।
অ্যালেক্স রেমন্ডের রেখায় 'Jungle Jim' চিত্রকাহিনির দুটি পাতা
ও!আর একটা কথা তো বলতেই ভুলে গেছি,এই চরিত্রটির নাম রেমণ্ড সাহেব নিজেই বেছে নিয়েছিলেন,নিজের ভাই জিম রেমণ্ডের নাম অনুসারে।
তবে কমিক্স সমালোচকদের একাংশের ধারণা, জিমের অ্যাডভেঞ্চার,দুনিয়ার আলো দেখতেই পেত না,যদি না বিখ্যাত সংস্থা কিং ফিচার সিন্ডিকেট এগিয়ে আসত।তারা এই সিরিজের যাবতীয় কার্যভার তদারকের কাজ অর্পণ করেছিল,টারজান কমিক চিত্রকার হাল ফস্টারের ওপরে।
Pulp যুগে চিত্রিত Jungle Jim চিত্রকাহিনির প্রচ্ছদ
জিমের কাহিনি গুলি যে শুধুমাত্র কমিক্সের পাতায় সীমাবদ্ধ ছিল তা কিন্তু নয়।জিমের অ্যাডভেঞ্চার নিয়ে তৈরী হয়েছিল অনেক রেডিও নাটক, টেলিভিশান সিরিজ এবং সর্বোপোরি হলিঊডের বিখ্যাত কিছু পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রও।সেখানে জিমের নাম ভূমিকায় ছিলেন টারজানের চরিত্রে অভিনয় করে বিখ্যাত হওয়া অলিম্পিকে সোনা জয়ী আমেরিকান সাঁতারু জনি ওয়াইজমুলার। জনি ওয়াইজমুলার অভিনীত একটি চলচ্চিত্রের পোষ্টার 'মার্ক অব দ্য গোরিলা' ছবির একটি দৃশ্যে Jungle Jim রূপী জনি ও গোরিলার পোশাকে সহ অভিনেতা।
এতক্ষণ তো বললাম অরণ্য জিম এর ইতিহাস।এবার পাঠকবৃন্দ আসুন জিমের একটি কমিক্স পড়া যাক।গল্পটি (Jungle Jim #19)আমার ভালো লেগেছে বলেই অনুবাদ করেছি। এবার সেটা আপনাদের কেমন লাগল তা Commnet না করলে তো বুঝতে পারব না।তাই গল্পটি পড়ুন comment করুন।পারলে Likeও দিন।
নীচের Link থেকে Download করুন
http://www.mediafire.com/file/ljtyo2vfcdn8jip/JUNGLE+JIM+ANDHAR+MANIK.zip
‘আঁধার মাণিক’ পড়ে দারুণ লাগল। এই সিরিজটার কথা আগে জানতামই না, COMICওনুবাদ-এর মাধ্যমে জানতে পারলাম। তাই পার্থ অরণ্যদেব’দাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বাকিগুলো অনুবাদের অপেক্ষায় রইলাম।
উত্তরমুছুনThanxs a lot.
উত্তরমুছুন